NAME Subject Review
Naval Architecture and Marine Engineering (NAME) SUBJECT REVIEW
![Naval Architecture and Marine Engineering [NAME] SUBJECT REVIEW Naval Architecture and Marine Engineering [NAME] SUBJECT REVIEW](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKID1T_oHOkLnz5dx-r1bHEsEQIO8Q1Zi0eu2fqrlfUtCH1yfGAmp-v78XawfB_cbHHNsNwa7kcV7HwTALpnARwqs6_olzUrkadGI-xARbbQYo7Y48faZ5xuL3oWrE2FcRxdRpJDnlZcE/w640-h274/hms-belfast-509807.jpg)
বুয়েটের পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে MIST তে এটি চালু হয়েছে, আর KUET এ এটি চালু করার প্রক্রিয়া চলছে। বুয়েটে ২০১১-১২ সালে প্রথম NAME গ্রহণকারীর মেধাক্রম ছিলো ৩১২, ২০১০-১১ সালে যা ছিল ৩৪৮।
এবার আসা যাক NAME এর job sector গুলোর দিকে। বিদেশে এটি পরিচিত Maritime Engineering বা Ocean Engineering বা Offshore Engineering হিসেবে। মূলত জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সাথে সম্পর্কযুক্ত হলেও এর ক্ষেত্র আরও অনেক বিস্তৃত। এখন বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে আসা যাক।বর্তমানে বাংলাদেশে ছোট-বড় ১৫ টি shipyard আছে। তাদের মধ্যে আনন্দ শিপইয়ার্ড, ওয়েস্টার্ন মেরিন , খুলনা শিপইয়ার্ড আন্তর্জাতিক মানের জাহাজ প্রস্তুত করে তাদের দক্ষতা পরমান করেছে।
বাংলাদেশ ২০০৮ সালে আন্তর্জাতিক মানের জাহাজ প্রস্তুতকারী হিসেবে সম্মান লাভ করে যখন একটি ডেনিশ কোম্পানিকে ৭০ লক্ষ মার্কিন ডলারের জাহাজ হস্তান্তর করে। তাছাড়া কিছুদিন আগে খুলনা শিপইয়ার্ড তাদের যুদ্ধজাহাজ বাংলাদেশ নেভিকে হস্তান্তর করে।তবে অধিকাংশ শিপইয়ার্ড দেশীয় নৌযান প্রস্তুতির সঙ্গে জড়িত।
এবার আসা যাক job facilities এর কথা।আগে বলে রাখছি ২০১০-১১ সেশন পর্যন্ত আসন সংখ্যা ৩০ ছিল।বর্তমানে এ সংখ্যা বাড়িয়ে ৫৫ করা হয়েছে।বর্তমানে ছোটবড় ১২ টির মত শিপইয়ার্ড তৈরি করার প্রক্রিয়া চলছে। তাই ৪-৫ বছর পর সহজেই job facility থাকবে আশা করা
এবার আসা যাক বেতনের কথায়। স্বাভাবিকভাবেই শুরুতে বেতন একটু কম দিয়ে শুরু হলেও অল্প সময়ের মধ্যে তা মারাত্মক হারে বাড়ে। আর সবচেয়ে বড় কথা হল বাংলাদেশে বর্তমানে সবচেয়ে বড় ক্রমবর্ধমান শিল্পের অন্যতম এটি।বাংলাদেশ সরকার জাহাজ নির্মাণ শিল্পকে Thrust sector ঘোষণা। আগ্রহ থাকলে নির্দ্বিধায় বেছে নিতে পারো NAME কে।